আইসোলেশন অনুচ্ছেদ (২টি অনুচ্ছেদ)

আজকে আমরা জানবো  আইসোলেশন অনুচ্ছেদ (২টি অনুচ্ছেদ)।সম্পর্কে। আইসোলেশন( Isolation) অনুচ্ছেদ জানতে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন। 

আইসোলেশন অনুচ্ছেদ

আইসোলেশন অনুচ্ছেদ

অন্তরণ বলতে কোনও স্বাস্থ্যকেন্দ্রে (যেমন হাসপাতাল, ক্লিনিক, ইত্যাদি) সংক্রামক রোগে আক্রান্ত রোগী থেকে অপর কোনও রোগী, স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী কর্মী বা দর্শনার্থীর দেহে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া প্রতিরোধের লক্ষ্যে গৃহীত কিছু পদক্ষেপের সমষ্টিকে বোঝায়।  ইংরেজি ‘আইসোলেশন’ (Isolation) শব্দের বাংলা প্রতিশব্দ অন্তরন বা বিচ্ছিন্নতা । সম্প্রতি সারাবিশ্বে করোনাভাইরাস মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়েছে। এই ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীকে অন্যদের থেকে আলাদা রাখতে আইসোলেশনের ধারণাটি আসে। কারও শরীরে করোনার লক্ষণ প্রকাশ পেলে বা করোনা টেস্টের রিপোর্ট পজিটিভ হলে তাকে আইসোলেশেনে যেতে হয়। আইসোলেশনে থাকাকালীন রোগীকে চিকিৎসক ও নার্সদের তত্ত্বাবধানে থাকতে হয়। রোগীর ব্যবহার্য জিনিসপত্র অন্য কারও সংস্পর্শ থেকে দূরে রাখতে এই বিশেষ পদ্ধতিতে হাসপাতালে অথবা বাড়িতে রোগীকে আইসোলেশনে রাখা যায়। এ সময় রোগের গতিপ্রকৃতি দেখে রোগীকে চিকিৎসা দেওয় হয়। আইসোলেশনে থাকা রোগীর সঙ্গে বাইরের কারও যোগাযোগ করতে দেওয়া হয় না। মূলত করোনা সংক্রমণ যেন ছড়িয়ে পড়তে না পারে এজন্য আইসোলেশনের ব্যবস্থা করা হয়। অন্তত চৌদ্দ দিন আইসোলেশ থাকতে হয়। তবে রোগের গতিপ্রকৃতি অনুযায়ী আইসোলেশনের মেয়াদ বাড়তে পারে। করোনার সংক্রমণ রো আইসোলেশন একটি কার্যকর ব্যবস্থা।

আইসোলেশন অনুচ্ছেদ (২টি অনুচ্ছেদ) 

আইসোলেশন অনুচ্ছেদ

ইংরেজি পরিভাষায় আইসোলেশন (Isolation); বাংলায় অন্তরণ বা জনবিচ্ছিন্নতা বোঝায়। সাধারণত ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে সংক্রমিত ছোঁয়াচে রোগ প্রতিরোধে রোগীকে আইসোলেশনে রাখা হয়। আক্রান্ত রোগীকে হাসপাতাল কিংবা ঘরে সুস্থদের কাছ থেকে আলাদা করে রাখার নামই হলো আইসোলেশন।বিভিন্ন ধরনের অন্তরণ রয়েছে। কিছু কিছু প্রকারের মধ্যে সংস্পর্শের বিধি পরিবর্ধিত হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে রোগীকে একেবারেই অন্যের থেকে আলাদা করে রাখা হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার্স ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশান (সিডিসি) প্রদত্ত এবং প্রায়শই পরিবর্ধিত নিয়মাবলী অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের রোগীর অন্তরণ মূলত “সতর্কতা” হিসেবে ব্যাখ্যা করা হয়।সম্প্রতি করোনা মহামারির সংক্রমণ এড়াতে রোগীকে আইসোলেশনে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হয়। হাসপাতাল কিংবা নিজ ঘরে করোনা আক্রান্ত রোগীকে সুস্থদের কাছ থেকে আলাদা করে রাখার নামই মূলত আইসোলেশন। এখানে রোগীকে প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র দিয়ে কড়া নজরদারিতে রাখা হয়। আইসোলেশনে থাকাকালীন রোগীকে কারো সঙ্গে দেখা করতে বা বাইরে বের হতে দেওয়া হয় না। সাধারণত চৌদ্দ দিন ধরে করোনা আক্রান্ত রোগীকে আইসোলেশনে রাখা হয়। তবে রোগীর শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে ডাক্তার এর মেয়াদ বাড়াতে পারেন। বর্তমান সময়ে ‘কোভিড-১৯’-এর প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় আক্রান্ত রোগীকে হাসপাতালে না রেখে বাড়িতে সেলফ আইসোলেশনে রাখা হয়। অতীতের সার্স, মার্স বা অন্যান্য করোনাভাইরাসের চেয়ে ‘কোভিড-১৯’- এর উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এ ভাইরাসে অনেক সময় লক্ষণ প্রকাশ পায় না। সেক্ষেত্রে সন্দেহভাজন ব্যক্তিকেও চৌদ্দ দিন আইসোলেশনে থাকতে হয়। তাছাড়া এ ভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে আক্রান্ত ব্যক্তির পরিবারের অন্য সদস্যদেরও কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়। করোনাভাইরাস বিশ্বের প্রায় সব দেশেই ছড়িয়ে পড়েছে। তাই বিদেশ থেকে আগত কোনো ব্যক্তিকে সরকারি নির্দেশনায় এবং অবশ্যই নিজ উদ্যোগে করোনার উপসর্গ দেখা না গেলেও সেলফ আইসোলেশনে থাকা বাধ্যতামূলক। WHO করোনা প্রতিরোধে কিছু স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে নির্দেশনা দিয়েছে। তাই আক্রান্ত ব্যক্তির সুস্থতা ও নিজের সুরক্ষার জন্য সেইসব বিধি-নিষেধ মেনে চলতে হবে। করোনার মতো ভয়াবহ আতঙ্ক থেকে বাঁচতে ও সংক্রমণ রুখতে আইসোলেশন একটি যথাযথ এবং কার্যকর প্রতিরোধ ব্যবস্থা।

 

আইসোলেশন অনুচ্ছেদ  (২টি অনুচ্ছেদ)। 

 

আরও পড়ুন:

বঙ্গবন্ধু টানেল অনুচ্ছেদ

পরিবেশ দূষণ ও তার প্রতিকার রচনা

বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী রচনা – (মুজিববর্ষ

ডিজিটাল বাংলাদেশ রচনা: ডিগিতালBangladesh এসসায়

মোবাইল ফোন রচনা – (Mobile Phone Essay in Bengali)

শিক্ষা বিস্তারে গণমাধ্যমের ভূমিকা রচনা

বিজয় দিবস রচনা / মহান বিজয় দিবস / ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস

স্বাধীনতা দিবস রচনা class 2- 10

কম্পিউটার রচনা : Essay on Computer in বেংালি

পরিবেশ দূষণ ও তার প্রতিকার রচনা

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *