দ্রুত গুগল এডসেন্স এপ্রুভাল পাওয়ার উপায় – (Fast AdSense Approval)

কিভাবে দ্রুত গুগল এডসেন্স এপ্রুভাল পাবেন এ বিষয়ে আজকের আর্টিকেলে আমি আলোচনা করব। আমাকে অনেকে প্রায়ই এ বিষয়ে প্রশ্ন করে থাকেন তাই আজকের আর্টিকেলে আমি 11 Fast Google AdSense Approval Tips in Bengali এর বিষয়ে আপনাদের জানিয়ে দিব।

গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায়
সহজে গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায়।

ওয়েবসাইট থেকে টাকা আয় করার জন্য গুগল এডসেন্স হলো সবেচেয়ে ভালো Advertising company. ওয়েবসাইট বা ব্লগে গুগল এডসেন্স এর advertisements দেখিয়ে টাকা আয় করার জন্য প্রথমেই আমাদের website বা blog গুগল এডসেন্স এর দ্বারা অনুমোদন (approve) করাতে হয়।

বর্তমানে একটি ব্লগে এডসেন্স approval পাওয়াটা তেমন কোন কঠিন নয়। আপনার যদি আগে থেকেই একটি Google AdSense Account রয়েছে এবং সেখানে আপনার একটি ওয়েবসাইট monetize করা হয়েছে তাহলে আপনি সহজেই অন্য একটি ব্লগকে আপনার এডসেন্স একাউন্টে যোগ করে এপ্রুভাল পেয়ে যেতে পারেন। এতে আপনার এপ্রুভাল পেতে কয়েক ঘন্টা সময় লাগতে পারে।

কিন্তু যাদের আগে থেকে approved এডসেন্স একাউন্ট নেই, তারা তাদের ব্লগে দ্রুত গুগল এডসেন্স এপ্রুভাল পেয়ে যেতে পারেন না। তারা নিজের ওয়েবসাইটকে এডসেন্স অনুমোদন করাতে অনেক সমস্যায় পড়ে যান।

যারা তাড়াতাড়ি গুগল এডসেন্স এপ্রুভ পাওয়ার উপায় এর বিষয়ে জানতে চান তাদের আমি নিচে সহজে এডসেন্স পেয়ে যাওয়ার জন্য সেরা কিছু টিপস দিব।

দ্রুত গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায় – (Fast Google AdSense Approval)

আপনি যদি একটি নতুন ওয়েবসাইট খুলেছেন এবং সেখান থেকে গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে টাকা আয় করতে চান তাহলে কিভাবে ব্লগে খুব তাড়াতাড়ি AdSense এপ্রুভাল পেয়ে যাবেন এ বিষয়ে নিচে আমি সেরা ১১ টিপস ভালো করে আপনাদের বলে দিব।

এগুলো follow করে আপনার ওয়েবসাইটের জন্য এডসেন্স aply করলে আশা করি approve পেয়ে যাবেন।

1. Use a Top Lavel Domain

আপনার ব্লগের প্রথমেই একটি High lavel domain বেছে নিন। কেননা গুগল এসব ডোমেইনে খুব তাড়াতাড়ি এপ্রুভ পাওয়ার সুযোগ (chance) বেশি থাকে।

টপ লেভেল ডোমেইন বলতে .com .net .org .info .xyz .me ডোমেইন গুলো ব্যবহার করুন। যদিও এডসেন্স এপ্রুভাল ডোমেইনের উপরে নির্ভর করে না তারপরেও এসব ডোমেইন আপনার সাইটের জন্য ব্যবহার করুন।

যদি আপনি Blogger.com ব্যবহার করেন, তাহলে আপনার blogspot সাবডোমেইন (subdomain) ব্যবহার না করে উপরের বলা যেকোন একটি ডোমেইন কিনে custom domain হিসেবে যোগ করে নিন।

কেননা ব্লগারে subdomain এর চেয়ে কাস্টম ডোমেইনে এডসেন্স পাওয়ার সুযোগ অনেক বেশি।

2. Creat High-Quality Content

গুগল এডসেন্স পাওয়ার জন্য সবচেয়ে বেশি যে জিনিসটি জরুরি সেটি হলো ভালো কনটেন্ট।

গুগল এডসেন্স এর জন্য আবেদন করার আগে আপনাকে এটা নিশ্চিত করে নিতে হিবে যে, আপনার ওয়েবসাইটে High-quality কনটেন্ট রয়েছে।

কিছু সংখ্যক লোক মনে করেন যে, এডসেন্স পাওয়ার জন্য এটা কোন fact না। কিন্তু আমি এটা বলব যে, গুগল এডসেন্স পেতে হলে quality content সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কেননা গুগল অন্যান্য ওয়েবসাইট থেকে copy এবং paste করা কনটেন্টে কখনোই এডসেন্স এপ্রুভাল দিতে চান না।

যদি আপনি ভালো মানের কনটেন্ট আপনার ব্লগে publish করে থাকেন তাহলে এগুলো Google search results পেজে rank হবে, আর এ কারণে গুগল খুব তাড়াতাড়ি আপনার ওয়েবসাইটকে অনুমোদন দিয়ে দিবে।

তাই এডসেন্স এপ্লাই করার আগে সবসময় চেষ্টা করুন ভালো ভালো content বা article লেখার। আর যদি আপনার মাথায় কপি কনটেন্ট post করার মত কোন ভাবনা থাকে তাহলে এখনই সেটা বাদ দিয়ে দিন।

কেননা কপি কনটেন্ট এর মাধ্যমে আপনি Adsense approve পেতে পারেন না এবং এর মাধ্যমে আপনি earning ও করতে পারবেন না। তাই unique article লিখে ব্লগে publish করুন।

3. Publish 20-30 posts on your blog

উপরে আমি high quality article এর বিষয়ে আপনাদের বললাম। যখন আপনি আপনার ব্লগে গুগল এডসেন্স এর জন্য এপ্লাই করবেন তার আগে আপনার ব্লগে কমেও ২০ থেকে ৩০ টি ভালো মানের কনটেন্ট অবশ্যই রাখবেন৷

কেননা আপনার ব্লগকে monetize করানোর মত কিছু কনটেন্ট না রাখলে আপনি এডসেন্স অনুমোদন সহজে পেতে পারেন না।

তাছাড়াও এজন্য কনটেন্ট এর lenght এর দিকেও আপনাকে বিশেষ নজর দিতে হবে। আপনাকে সাধারণত ১০০০ শব্দ থেকে ১৫০০ শব্দের ভেতরে আর্টিকেল লিখতে হবে। এর চেয়ে বড় আর্টিকেল আপনি লিখতে পারেন৷ তবে এডসেন্স পাওয়ার আগে কমপক্ষে প্রতিটি আর্টিকেলে ১০০০ শব্দ রাখার চেষ্টা করুন।

কেননা আপনার লিখা আর্টিকেলে যখন অনেক তথ্য যোগ করা থাকবে তখন গুগল সেটাকে high quality ব্লগ হিসেবে অবশ্যই মনে করবে এবং আপনার ব্লগে খুব দ্রুত এডসেন্স অনুমোদন দিয়ে দিবে।

4. Creat About and Contact Pages

অনেকেই এই পেজ গুলো তাদের ওয়েবসাইটে তৈরি না করেই এডসেন্স এপ্লাই করে থাকেন। কিন্তু যখন আপনি একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ তৈরি করেন তখন About এবং Contact পেজ থাকাটা ব্লগে গুগল এডসেন্স এপ্রুভাল পাওয়ার জন্য খুবই জরুরি।

একটি ওয়েবসাইটে এডসেন্স অনুমোদন দেওয়ার আগে গুগল এটা দেখতে চায় যে সেই সাইটট বা business এর পেছনে কে রয়েছে।

তাই আপনি About পেজে আপনার সাইটের বিষয়ে এবং নিজের বিষয়ে ভালো করে লিখতে পারেন। আপনার ব্লগ থেকে মানুষ কিভাবে সাহায্য পেতে পারে, কোন information গুলো আপনার ব্লগ provide করে থাকে এসব কিছু ভালো ভাবে এই পেজে উল্লেখ করা দরকার।

আর গুগল এডসেন্স এপ্রুভ পাওয়ার জন্য Contact পেজ থাকাটা খুবই জরুরি। যখন এডসেন্স টিম আপনার সাইট review করে দেখেন, তখন আপনার সাইটে এই পেজটি আছে কিনা সেদিকে নজর দেন।

কেননা যদি আপনার সাইটে একটি Contact পেজ থাকে তাহলে আপনার user দের সাথে আপনার যোগাযোগ করার একটি সহজ system তৈরি হয়ে যাবে ফলে গুগল আপনার সাইটকে একটি ভালো legitimate business হিসেবে ধরে নিবে।

5. Creat a Privacy Policy Page

এডসেন্স এপ্রুভালের জন্য আপনার ওয়েবসাইটে অবশ্যই একটি privacy policy পেজ বানানো থাকতে হবে।

তবে বেশিরভাগ নতুন ব্লগাররা এই প্রশ্নটি করে থাকেন যে, আমার ব্লগের privacy & policy পেজে কি লিখতে হবে এবং কোন কোন বিষয় গুলো এখানে উল্লেখ করতে হবে?

যদি আপনি এরকম সমস্যায় আছেন তাহলে এটি খুবই সহজ কাজ নিজের ব্লগের একটি প্রাইভেসি পলিসি পেজ তৈরি করা।

আপনি অন্যান্য ভালো ব্লগ গুলোর এই পেজটি follow করতে পারেন। তারা যে informstion গুলো এখানে লিখেছেন আপনি সেগুলো লিখতে পারবেন।

তবে সবচেয়ে সহজ হলো আপনি গুগলে সার্চ করলে অনেক গুলো Privacy policy generators ওয়েবসাইট পেয়ে যাবেন।

সেখান থেকে খুব সহজে আপনি এই পেজটির লেখাগুলো generate করে নিতে পারবেন এবং শুধু সেগুলো copy করে আপনার পেজের মধ্যে paste করে দিলেই কাজ হয়ে যায়।

6. Don’t Use Copyright Images

কপিরাইট ইমেজ কখনো ব্লগে ব্যবহার করবেন না। আপনি যদি আপনার ব্লগে কোন ইমেজের দরকার হলে সরাসরি গুগল থেকে কোন ইমেজ download করে নিয়ে আপনার ব্লগে ব্যবহার করে থাকেন তাহলে এই কাজটি করা এখনই বাদ দিয়ে দিন।

কেননা আপনি যদি সরাসরি গুগল থেকে ইমেজ collect করে আপনার সাইটে ব্যবহার করছেন তাহলে এডসেন্স reject হয়ে যাওয়ার সুযোগ বেশি রয়েছে।

কারণ গুগল এটা অবশ্যই ধরে নিবে, যে ছবি গুলো আপনি ব্যবহার করেছেন সেগুলোর মালিক আপনি নয়।

তো এখন আপনি বলতে পারেন যে, আমি কোন photographer নই এবং ইমেজ কেনার খরচের জন্য আমার কাছে কোন টাকা নেই, তাহলে আমি এখন আপনাকে বলে দিব যে কোথা থেকে আপনি ইমেজ নিবেন।

Pixabay.com থেকে আপনি যেকোন ধরণের ভালো ভালো ইমেজ ফ্রিতে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন এবং এগুলোতে কোন ধরনের কপিরাইট সমস্যা হবে না।

শুধু এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন এবং আপনি যে ধরনের ইমেজ পেতে চান সেটি লিখে সার্চ করুন এবং আপনার পছন্দমত ইমেজ ডাউনলোড করে নিন।

7. Don’t write content on the restricted list

অনেক লোকেরাই ওয়েবসাইট তৈরি করার আগে ভাবেন না যে, কি ধরনের কনটেন্ট তারা তৈরি করবেন। তাই নিজের সাইটে তারা এমন সব কনটেন্ট publish করে দেন যেগুলো গুগল এডসেন্স এর পলিসি বা নিয়মের বাহিরে রয়ছে।

মনে রাখবেন, গুগল এডসেন্স এর একটি restricted list রয়েছে। এখানে যে বিষয় গুলো রয়েছে সেগুলো নিয়ে কনটেন্ট লিখলে আপনি বারবার এডসেন্স থেকে reject হয়ে যেতে পারেন।

অনেক গুলো বিষয়ে কনটেন্ট লিখা গুগল এডসেন্স নিষেধ করে দিয়েছে যেগুলো আপনি এখানে ক্লিক করে দেখে নিতে পারেন। তবে নিচে আমি কিছু বিষয়ে বলে দিব।

আপনি যদি গুগল এডসেন্স পাওয়ার আগেই ব্লগে এরকম কনটেন্ট publish করে থাকেন যে, গুগল এডসেন্স পাওয়ার নিয়ম তাহলে আপনি এটি ভুল কাজ করেছেন।

তাছাড়াও গুগল প্লে স্টোরে নেই এরকম apps বা games এর review নিয়ে কনটেন্ট এডসেন্স পাওয়ার আগে লিখা যাবে না।

এরপর sexual বিষয়ে কোন কনটেন্ট তৈরি করা যাবে না। ভয়ানক বিষয়ে যেমন, killing, terrorism, recreational drugs, tobacco, guns এবং অ্যালকোহল এরকম ধরনের কোন আর্টিকেল ব্লগে লিখা যাবে না।

এছাড়া অনেকে ব্লগে Hacking এর বিষয়ে কনটেন্ট লিখে থাকেন। আমি উপরে যে বিষয় গুলো উল্লেখ করেছি, এডসেন্স এপ্রুভাল পাওয়ার আগে এ বিষয় গুলো না লিখলে দ্রুত এডসেন্স অনুমোদন আপনি পেয়ে যাবেন।

8. Website age (at least 6 months)

বেশির ভাগ সময় ওয়েবসাইটের বয়স এডসেন্স এপ্রুভালের ক্ষেত্রে matter করে না। তবে আপনার সাইট এডসেন্স অনুমোদনের আগে কমেও ৬ মাস বয়স হওয়া দরকার বলে আমি মনে করি।

কেননা ৬ মাসের আগে আপনার ব্লগে তেমন traffic থাকে না এবং এডসেন্স এপ্রুভাল পেয়ে গেলেও তেমন কোন লাগ হয় না। এর বিপরীতে এড লিমিট এর মতো সমস্যা হয়ে যেতে পারে।

তবে এডসেন্স এপ্রুভালের জন্য ওয়েবসাইটের বয়স ৬ মাস হওয়া লাগবেই এ কথাটি সঠিক নয়। এডসেন্স এর সব নিয়ম মেনে মাত্র ১ মাসের মধ্যেই আপনি এডসেন্স পেয়ে যেতে পারেন।

তবে এ বিষয়টি আমি আপনাদের বলে দিই যে, গুগল এটা বলে দিয়েছে যে, Chaina এবং India থেকে কোন ওয়েবসাইটে এডসেন্স পেতে হলে কমেও ৬ মাস হতে হবে।

যদি আপনি india তে রয়েছেন তাহলে আপনার এ বিষয়ে জানা দরকার।

তবে আমি নিজেও বাংলাদেশ থেকে মাত্র ২ মাসের মধ্যেই আমার ৩ টি সাইটে গুগল এডসেন্স approval পেয়ে গিয়েছিলাম।

9. Use a fresh theme and speed up your site

আপনার সাইটের ডিজাইনের দিকে অবশ্যই ভালো নজর রাখা দরকার। আপনার সাইটের ডিজাইন অবশ্যই ভালো এবং simple রাখতে হবে।

তবে এজন্য আপনাকে কোন premium themes ব্যবহার করার প্রয়োজন নেই।

যদি আপনি wordpress ব্যবহার করে থাকেন তাহলে অনেক ভালো ভালো free themes আপনি পেয়ে যাবেন যেগুলো দিয়ে খুব সহজেই এডসেন্স এপ্রুভ পাওয়া যায়।

আর আপনার সাইটের loading speed অবশ্যই fast রাখার চেষ্টা করুন। সাইটের ডিজাইন যেন খুব বেশি gorgeous না হয় সেদিকে খেয়াল রাখুন।

সোজা ভাবে বলতে গেলে সাইটের user experience উন্নত রাখতে চেষ্টা করুন।

10. Make sure you’re over 18 years old

আপনি যে gmail account দিয়ে Google Adsense account খুলবেন সেই জিমেইলে যেন আপিনার বয়স ১৮ বছর অথবা এর বেশি দেওয়া থাকে।

যদি আপনার বয়স ১৮ এর চেয়ে কম হয় তাহলে আপনি এডসেন্স ব্যবহার করতে পারবেন না।

আর এজন্য আপনি আপনার parents অথবা পরিবারের বড় ভাই অথবা বোনের নাম দিয়ে এডসেন্স একাউন্ট খুলতে পারেন।

11. Don’t use other ad network when aplying Adsense

যখন আপনি Adsense aply করবেন তখন অন্য কোন এড নেটওয়ার্ক এর এডস আপনার সাইটে ব্যবহার করবেন না।

যদি অন্য এড নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে থাকেন তাহলে এর advertisements গুলো সরিয়ে নিন।

যদি আপনার সাইটে অন্য কোন কোম্পানির বিজ্ঞাপন দেখানো হয়ে থাকে এবং adsense specialist আপনার সাইট রিভিউ করার সময় সেসব এডস দেখতে পায় তাহলে আপনার ওয়েবসাইটে এডসেন্স অনুমোদন দেওয়ার সুযোগ খুব কম।

তাই চেষ্টা করুন অন্য এডস ব্যবহার না করার। যদি করে থাকেন তাহলে ১০ দিনের জন্য সেসকল advertisements off করে রাখুন, যখন আপনার সাইট এডসেন্স এর দ্বারা এপ্রুভ হয়ে যাবে তখন আপনি আবার সেগুলো ব্যবহার করতে পারেন।

আমার শেষ কথা

আজকের আর্টিকেলে আমি দুত গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাপ্রুভাল পাওয়ার উপায় আলোচনা করেছি।

আশা করি কিভাবে দ্রুত গুগল এডসেন্স এপ্রুভাল পাবেন এ বিষয়ে ভালো করে জেনে গেছেন।

প্রথমে একটি গুগল এডসেন্স একাউন্ট খুলুন, এরপর আপনার সাইট এডসেন্স এর সাথে কানেক্ট করুন। তারপর ২ থেকে ৩ সপ্তাহ অপেক্ষা করুন। এর মধ্যেই আশা করি আপনার ব্লগ এডসেন্স ব্যবহারের জন্য অ্যাপ্রুভ হয়ে যাবে এবং আয় করতে পারবেন।

How to get google adsense approval fast এই আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালো লেগেছে তাহলে সোশ্যাল মিডিয়ায় বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন এবং আর্টিকেলের সাথে জড়িত কোন প্রশ্ন থাকলে নিচে অবশ্যই কমেন্ট করুন।

অবশ্যই পড়ুন –

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *