চিঠি লেখার নিয়ম বাংলাতে: চিঠির প্রকারভেদ এবং উদাহরণ
বাংলায় চিঠি লেখার নিয়ম বা চিঠি লেখার পদ্ধতি –
নানা প্রয়োজনে বড়োদের মতো ছোটোদেরও চিঠি লিখতে হয়। কোনো কারণে বাবা মা দূর দূরান্তে গেলে তাদের চিঠি লিখলে তাঁরা খুশি হন। বন্ধুবান্ধবের কাছেও অনেক সময় ছোটোদের চিঠি লিখতে হয়। কখনো কখনো প্রধান শিক্ষকের কাছে আবেদনপত্র লেখার দরকার পড়ে। নিজেরা কোনো অনুষ্ঠান আয়োজন করলে আমন্ত্রণপত্র রচনার কাজও বর্তায় নিজেদের ওপর।

তাছাড়া এলাকার কোনো সমস্যা সম্পর্কে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে সংবাদপত্রে অনেক সময় চিঠি লেখার প্রয়োজন পড়ে। তাই বিভিন্ন ধরনের চিঠি লিখতে জানা, ভাষা শেখার একটা ব্যবহারিক দিক।
পত্র বা চিঠি প্রধানত দুই প্রকার। যেমন:
- ব্যক্তিপত্র
- ব্যবহারিক পত্র
একেক ধরনের পত্র লেখার সময়ে একেক ধরনের নিয়ম বা ছক মেনে চলতে হয়। ব্যক্তিগত চিঠি বাবা মা, ভাইবোন, আত্মীয়স্বজন কিংবা বন্ধুবান্ধবের কাছে যেসব চিঠি লেখা হয় সেগুলো হচ্ছে ব্যক্তিগত চিঠি।
এসব চিঠিতে থাকে পড়াশোনা, উৎসব অনুষ্ঠান এবং ঐতিহাসিক স্থান ভ্রমণের কথা। এ ধরনের চিঠিতে বিশেষ অভিজ্ঞতা কিংবা সমস্যার কথাও লেখা চলে। এ ধরনের চিঠি এমনভাবে লিখতে হয় যেন পড়তে ভালো লাগে, যেন তা মনকে স্পর্শ করে। অবান্তর বা অপ্রাসঙ্গিক কথা কিংবা দুর্বোধ্য শব্দের আড়ম্বর ঘটলে এ ধরনের চিঠি কৃত্রিম হয়ে পড়ে।
চিঠি লেখার নিয়ম: কিভাবে পত্র লিখতে হয়
বিভিন্ন প্রয়োজনে মানুষকে চিঠিপত্র লিখতে হয়। ব্যক্তিগত সংবাদ জানাতে বা জানতে, প্রাতিষ্ঠানিক রীতি বা নিয়ম মানা করতে, আনুষ্ঠানিক বক্তব্য জ্ঞাপনে, ব্যবসায়িক যোগাযোগ স্থাপনের জন্য এ রকম নানা কারণে পত্র লেখা হয়ে থাকে।
নিচে বিভিন্ন ধরনের চিঠিপত্রের নমুনা দেখানো হলো।
ব্যক্তিগত পত্র
আত্মীয় স্বজন এবং পরিচিত অপরিচিত ব্যক্তির সঙ্গে লিখিত যোগাযোগের উপায় হিসেবে ব্যক্তিগত পত্রের জন্ম। ইন্টারনেট প্রযুক্তির যুগেও ব্যক্তিগত পত্রের কদর কমেনি, বরং ধরন বদলেছে।
পূর্বে প্রধানত ডাক বিভাগের মাধ্যমে ব্যক্তিগত পত্রের আদান প্রদান হতো। বর্তমানে ডাকের পাশাপাশি ইমেইল আকারেও ব্যক্তিগত পত্রের আদান প্রদান হয়। ব্যক্তিগত পত্রে মানুষের শিক্ষা, বুদ্ধিমত্তা, রুচি ও ব্যক্তিত্বের প্রকাশ ঘটে।
সুলিখিত ব্যক্তিগত পত্র অনেক সময়ে উন্নত সাহিত্য হিসেবেও গণ্য হয়। যেমন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছিন্নপত্র, রাশিয়ার চিঠি, জাপান যাত্রী ইত্যাদি।
ব্যক্তিগত চিঠি লেখার ক্ষেত্রে কয়েকটি বিষয় লক্ষ রাখতে হয়। পত্রের শুরুতে পত্ররচনার তারিখ ও স্থানের নাম উল্লেখ করতে হয়। যাকে চিঠি লেখা হচ্ছে, তার সঙ্গে পত্রলেখকের সম্পর্কের উপর নির্ভর করে তাকে কীভাবে সম্বোধন করা হবে।
সাধারণত গুরুজনকে শ্রদ্ধেয়, মাননীয় ইত্যাদি সম্বোধন করা হয়। বয়সে ছোটো কাউকে পত্র লিখলে স্নেহের, কল্যাণীয় ইত্যাদি সম্বোধন করা হয়। বন্ধু বা প্রিয়জনের ক্ষেত্রে প্রিয়, প্রীতিভাজনেষু দিয়ে সম্বোধন করা হয়ে থাকে।
অপরিচিত ব্যক্তির ক্ষেত্রে নাম বা পদবির আগে প্রিয় বা জনাব লিখে সম্বোধনের কাজ সারা যায়। পত্রের মূল বক্তব্যে যাবার আগে সৌজন্য প্রকাশক কথাবার্তা লেখা হয়ে থাকে। সহজ, সরল ও হৃদয়গ্রাহী করে লেখার উপরই চিঠির সার্থকতা নির্ভর করে। চিঠির পূর্বাপর বক্তব্যের সামঞ্জস্য, সংগতি ও ধারাবাহিকতা যেন বজায় থাকে, সেদিকে লক্ষ রাখতে হয়।
পত্রের শেষে ইতি লেখার একটি রেওয়াজ বাংলায় প্রচলিত আছে। এরপর সম্পর্ক অনুযায়ী বিদায় সম্ভাষণ লিখে চিঠির শেষে নাম লিখতে হয়।
লিখিত চিঠিটি ডাকযোগে গেলে খামের উপরে নাম ঠিকানা লিখতে হয়, ই মেইল আকারে পাঠালে নির্দিষ্ট জায়গায় ই মেইল ঠিকানা ও চিঠির বিষয় লিখতে হয়। এখানে কয়েকটি ব্যক্তিগত পত্রের নমুনা বা চিঠি লেখার নিয়ম উল্লেখ করা হলো।
ব্যক্তিগত চিঠির গঠনকাঠামো বা আঙ্গিক
পুরো চিঠির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কোন অংশে কী লেখা হয় এবং কোন রীতিতে লেখা হয় তার একটা নির্দিষ্ট ছক আছে। সেই ছককে বলা হয় গঠনকাঠামো বা আঙ্গিক।
গঠনকাঠামোর দিক থেকে ব্যক্তিগত চিঠির দুটো অংশ থাকে। যেমন:
১) ভেতরের অংশ এবং ২) বাইরের অংশ ।
১) চিঠির ভেতরের অংশ: চিঠির ভেতরের অংশ পাঁচটি ভাগে বিভক্ত। যথা:
১. মঙ্গলাচরণ:
যার যার ধর্মমতে, বর্তমানে এটি বিলুপ্তের পথে।
২. ঠিকানা:
চিঠির ডান দিকে ওপরের কোণায়, যেখান থেকে চিঠি লেখা হচ্ছে সেখানকার ঠিকানা ও ঠিকানার ঠিক নিচে, যে তারিখে চিঠি লেখা হচ্ছে সেই তারিখ দিতে হবে।
৩. সম্ভাষণ:
চিঠির বামদিকে, থাকে চিঠি লেখা হচ্ছে তাকে উপযুক্ত সম্ভাষণ করতে হবে। গুরুজন কিংবা সমবয়সী বন্ধু বান্ধবকে সম্বোধন করার ভাষা আলাদা আলাদা।
যেমন: i. গুরুজন আত্মীয় হলে: শ্রদ্ধেয় আব্বা, পরম পূজনীয় বাবা, শ্রদ্ধাভাজনীয়াসু মা ইত্যাদি। ii. গুরুজন আত্মীয় না হলে: মান্যবরেষু, শ্রদ্ধাম্পদেষু, শ্রদ্ধেয় শ্রদ্ধাভাজনেস। মেয়েদের বেলায়: মাননীয়াসু, শ্রদ্ধাম্পদাসু, শ্রদ্ধেয়া, শ্রদ্ধাভাজনীয়াসু ইত্যাদি। iii. সমবয়সি বন্ধুদের বেলায়: প্রিয় আনিস, প্রীতিভাজন সোহেল, প্রীতিভাজনেষু, বন্ধুবরেষু। মেয়েদের বেলায় প্রিয় নিলীমা, প্রীতিভাজনীয়াসু ইত্যাদি।
এক্ষেত্রে কেবল নাম লিখেও সম্বোধন করা চলে। যেমন: সাজু, তোর পাঠানো চিঠি ও বই গতকালের ডাকে পেয়েছি। iv. সম্পর্কে বা বয়সে ছোটোদের সম্বোধনে: স্নেহের মারুফ, স্নেহভাজন গৌতম, স্নেহাস্পদেষু, কল্যাণীয় [মেয়েদের বেলায়: স্নেহের নীলা, স্নেহভাজনীয়াসু, কল্যাণীয়াসু] ইত্যাদি।
৪. মূল পত্রাংশ:
এরপর এক বা একাধিক অনুচ্ছেদে চিঠির মূল বক্তব্য গুছিয়ে লিখতে হয়। বক্তব্যের প্রথমে বা শেষে কুশল সংক্রান্ত প্রশ্ন (কেমন আছ?) বা প্রত্যাশা [আশা করি, তোমরা সবাই ভালো আছ থাকতে পারে।
৫. বিদায় সম্ভাষণ ও নাম স্বাক্ষর:
বক্তব্য শেষ হলে চিঠির শেষ দিকে সমাপ্তিসূচক পদ সালামান্তে, প্রণামাত্তে, শুভেচ্ছান্তে ইত্যাদি লেখা হয়। তারপর সম্পর্ক অনুসারে বিনীত, স্নেহধন্য, প্রীতিধন্য, প্রীতিমুগ্ধ (মেয়েদের বেলায়: বিনীতা, স্নেহধন্যা, প্রীতিধন্যা, প্রীতিমুগ্ধা), তোমারই, তোরই, আপনারই, শুভাকাঙ্ক্ষী বা শুভার্থী লিখে তার নিচে নিজের নাম লেখা হয়। আগে এক্ষেত্রে ইতি লেখা হতো। এখন অনেকেই লেখেন না।
৬. চিঠির বাইরের অংশ:
চিঠির বাইরে খামের বা পোস্টকার্ডের ডানদিকে প্রাপকের (যিনি পাবেন তাঁর) নাম ও ঠিকানা লিখতে হয়। আর বাঁ দিকে লিখতে হয় প্রেরকের (যিনি চিঠি পাঠাচ্ছেন তাঁর) নাম।
বাংলাদেশে বা পশ্চিমবঙ্গে বাংলা ভাষায়ই ঠিকানা লেখা চলে। তবে সাধারণভাবে বিদেশে চিঠি লিখলে ঠিকানা ইংরেজিতে লেখা উচিত। এক্ষেত্রে খামের ওপরে ইংরেজিতে লিখতে হবে।
তাহলে আমরা জানলাম চিঠি লেখার নিয়ম এর বিষয়ে। এখন চলুন কয়েকটি চিঠির নমুনা দেখে নিই।
অবশ্যই পড়ুন –
বাংলায় চিঠি লেখার নিয়ম: ব্যক্তিগত পত্র লেখার পদ্ধতি
১) ঐতিহাসিক স্থান ভ্রমণের অভিজ্ঞতা জানিয়ে বন্ধুকে চিঠি।
তারিখ: ৩০-১২-২০২১
গাজীপুর, ঢাকা
প্রিয়া সিনহা,
শুভেচ্ছা নিস। অনেকদিন তোর কোনো চিঠি পাই না। অবশ্য, আমাদের এলাকায় নতুন একজন ডাকপিয়ন এসেছে চিঠি নিয়ে তাই খুব গোলমাল হচ্ছে। ১০ দিন আগে কুমিল্লায় মামাবাড়িতে গিয়েছিলাম। ছোটো মামার সঙ্গে গেলাম শালবন বিহারে। সে এক চমৎকার জায়গা। আমরা যখন শালবন বিহারে পৌঁছলাম তখন সকাল দশটা। শীতের সুন্দর সকাল। বেশ আলো ঝলমল। সেখানে গিয়ে মনে হলো, আমি হাজার বছর আগে চলে গেছি। যেন চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছি ধ্যানমগ্ন বৌদ্ধ সাধকদের। এক সময় কত প্রাণচাঞ্চল্যই না ছিল এখানে। বিহারের ১১৫ টা প্রকোষ্ঠে সাধনা করতেন বৌদ্ধ সাধকরা। এসব এখন কালের সাক্ষী হয়ে পড়ে রয়েছে। বিহারের সাথেই রয়েছে একটা জাদুঘর। ধ্বংসস্তূপ থেকে পাওয়া বৌদ্ধমূর্তি, শিলালিপি, নিত্য ব্যবহার্য সামগ্রী, পোড়ামাটির ফলক, মুদ্রা, অলংকারসহ নানা প্রাচীন নিদর্শন সংরক্ষিত আছে এ জাদুঘরে। সারাদিন আমরা বিহারেই ছিলাম। সেখানে একটা কটেজের মতো খাবার ঘর আছে। দুপুরের খাবার সেখানেই খেলাম। শালবন বিহার, মন্দির আর জাদুঘর দেখে ফিরলাম সন্ধেবেলা।
চাচা চাচি কেমন আছেন? তাঁদের আমার সালাম জানাস। চিঠির উত্তর দিস।
ইতি
তোর স্নেহের বান্ধবী
আনিকা ইসলাম
২) লেখকের কাছে পাঠকের চিঠি
তারিখ: ৩০-১১-২০২১
লালমনিরহাট, রংপুর
জনাব আহমদ সাদিক,
আমার শুভেচ্ছা ও শ্রদ্ধা গ্রহণ করুন। আমি আপনার পূর্বপরিচিত নই। আমি আপনার বইয়ের একজন পাঠক এবারের একুশের বইমেলায় প্রকাশিত আপনার বাংলাদেশের প্রান্তিক উৎসব বইটি আমি পড়েছি। বইটি বইমেলা থেকেই সংগ্রহ করেছি। প্রত্যাশা ছিল আপনার সঙ্গে দেখা হবে, আপনার স্বাক্ষর সংবলিত বইটি পাব। কিন্তু সেদিন আপনি স্টলে আসেননি। আমাকেও পরদিন সিলেটে ফিরতে হয়েছে। বাংলাদেশের প্রান্তিক উৎসব বইটি পড়ে আমি খুব উপকৃত হয়েছি। মূলধারার উৎসবের পাশাপাশি বাংলাদেশের প্রান্তিক অঞ্চলে যে কত উৎসব আছে, তা আপনার বই পড়ার আগে জানতে পারিনি। আপনি একজন নিষ্ঠাবান গবেষক হিসেবে অনেক আগে থেকেই পরিচিত। এই বই রচনায় আপনার সেই যোগ্যতার যথাযথ প্রতিফলন ঘটেছে। আমি বেশি খুশি হয়েছি এই জন্য যে, সিলেট অঞ্চলের মণিপুরি, খাসিয়া ও চা শ্রমিকদের উৎসবের কথা আপনার বইয়ে বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করেছেন। বইটির ভাষা ও অধ্যায় বিভাজন আমার কাছে আকর্ষণীয় মনে হয়েছে। ৩১২ পৃষ্ঠার বইটি আমি দুই দিনে পড়ে শেষ করেছি।
আপনার সঙ্গে দেখা করার প্রত্যাশা রইল। যদি কখনও সিলেটে আসেন, আমাকে জানালে ও আমাদের বাসায় আতিথ্য গ্রহণ করলে খুশি হব। আপনার জন্য শুভ কামনা।
ইতি
শুভেচ্ছা বার্তা
আতিকুল ইসলাম
৩) জেএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি জানিয়ে বাবার কাছে একটি চিঠি লেখো
স্টেশন রোড, খুলনা
০৫-০১-২০২০
শ্রদ্ধেয় বাবা,
আমার সালাম নিও। চিঠিতে তুমি ভালো আছ জেনে খুশি হলাম। আমার জেএসসি পরীক্ষা কেমন হয়েছে জানতে চেয়েছ। গতকাল আমার পরীক্ষা শেষ হয়েছে। তোমার দোয়ায় পরীক্ষা ভালো হয়েছে। তোমার পরামর্শমতো রুটিনমাফিক প্রতিটি বিষয় ভালোভাবে অধ্যয়ন করেছি। পরীক্ষার আগে স্কুলের বিশেষ ক্লাসগুলো ঠিকমতো করেছি। স্যারের নির্দেশনা অনুযায়ী বইয়ের মূল পাঠ বুঝে বুঝে পড়েছি। যার ফলে বহুনির্বাচনি ও সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর খুব সহজেই লিখতে সক্ষম হয়েছি। গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়গুলো তুমি যেভাবে আমাকে পড়িয়েছ ঠিক সেভাবে পরীক্ষায় প্রশ্ন এসেছে। আমি খুব আনন্দের সঙ্গে পরীক্ষা দিয়েছি। আশা করি সব বিষয়ে ভালো নম্বর পাব। পরীক্ষার হলে স্যাররা আমাদেরকে সাহস দিয়েছেন। নকল প্রবণতা ছিলনা বলে আমরা নির্বিঘ্নে পরীক্ষা দিয়েছি। লেখা শেষ করে আবার রিভাইজ দিয়েছি, ভুল – ত্রুটিগুলো সংশোধন করে দিয়েছি। স্যারদের আন্তরিকতায় প্রাণবন্ত পরিবেশে পরীক্ষাগুলো সম্পূর্ণ করেছি। দোয়া কোরো যেন ভালো ফলাফল লাভ করে উচ্চশিক্ষার দিকে এগিয়ে যেতে সক্ষম হই। মা কেমন আছেন? তাকে আমার সালাম জানিও।
বাবা তুমি বলেছ পরীক্ষা শেষে আমাদের নিয়ে সিলেটের চা – বাগানে বেড়াতে যাবে। আমরা সবাই তোমার প্রতীক্ষায় আছি। তোমার শরীরের প্রতি যত্ন নিও। আজ এখানেই লেখা শেষ করছি।
ইতি
তোমার আদরের মুন্নি
সর্বশেষ
আজকের আর্টিকেলে চিঠি লেখার নিয়ম আলোচনা করা হয়েছে। Rules of writing latter in Bengali এই আর্টিকেলটি পড়ে আশা করি আপনি চিঠি বা পত্র লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
আর্টিকেলটি ভালো লাগলে সোশ্যাল মিডিয়ায় বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন।
অবশ্যই পড়ুন –
Thanks
Welcome