সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতি: যেভাবে উত্তর করে পুরো ১০ মার্কস পাবেন
বর্তমানে আমাদের পরীক্ষার প্রশ্ন পদ্ধতি হলো সৃজনশীল। সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতিতে একটি প্রশ্নের চারটি স্তর থাকে। এই প্রশ্ন পদ্ধতি তে দুই ধরনের সৃজনশীল কাঠামাে অনুুযায়ী প্রশ্ন হয়ে থাকে।
সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতি
সৃজনশীল রচনামূলক প্রশ্ন ও সৃজনশীল বহুনির্বাচনি প্রশ্ন।
আজকের এই আর্টিকেলে আমরা যা যা জানব:
- সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর লেখার নিয়ম
- সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তরে ভালো নম্বর পাওয়ার উপায়
সৃজনশীল রচনামূলক প্রশ্ন যেভাবে হয়
রচনামূলক প্রশ্ন কাঠামাের শুরুতে একটি উদ্দীপক দেওয়া থাকে। উদ্দীপকের ওপর ভিত্তি করে ক, খ, গ, ঘ এই চারটি প্রশ্ন করা হয়।
- ক নম্বর প্রশ্নটি জ্ঞানমূলক প্রশ্ন। এখানে মান বন্টন ১।
- খ নম্বরে যে প্রশ্নটি সেটি অনুধাবনমূলক প্রশ্ন। এখানে বরাদ্ধ রয়েছে ২ নম্বর।
- গ নম্বর প্রশ্নটি হলো প্রয়োগ। এখানে তিন নম্বর বরাদ্ধ রয়েছে।
- ঘ নম্বর প্রশ্নটি থাকে উচ্চতর দক্ষতা মূলক। এখানে রয়েছে ৪ নম্বর।
এই মোট ১০ মার্কস রয়েছে একটি সৃজনশীল রচনামূলক প্রশ্নে।
সৃজনশীল রচনামূলক প্রশ্নে উদ্দীপক কেমন হয়?
এটি কখনও অনুচ্ছেদ, সারণি, চিত্র, উদ্ধৃতি, মন্তব্য ইত্যাদিও হতে পারে। সাধারণত উদ্দীপকটি হয় মৌলিক, সম্পূর্ণ নতুন এবং বাস্তব জীবনের সঙ্গে সম্পর্কিত। প্রয়ােগ ও উচ্চতর দক্ষতা স্তরের প্রশ্নের উত্তর করার ক্ষেত্রে যাতে শিক্ষার্থীকে অবশ্যই উদ্দীপকের সাহায্য নিতে হয় প্রশ্ন দুটি সেভাবেই করা হয়।
জ্ঞানমূলক
ক নম্বর প্রশ্নটি জ্ঞানমূলক। পাঠ্যবইয়ে স্পষ্ট উল্লেখ আছে ও মুখস্থ রাখা যায় এরকম তথ্য থেকেই এ ধরনের প্রশ্ন তৈরি করা হয়।
অনুধাবন
খ নম্বর প্রশ্নটি অনুধাবনমূলক। পাঠ্যবইয়ের বিষয়গুলাে শিক্ষার্থীরা ঠিকমতাে বুঝেছে কি না তা এ প্রশ্নের মাধ্যমে যাচাই করা হয়।
প্রয়োগ
গ নম্বর প্রশ্নটি প্রয়ােগমূলক। পাঠ্যবইয়ে পড়া বিষয়গুলাের ইঙ্গিত থাকে উদ্দীপকে। সে ইঙ্গিতের আলােকে শিক্ষার্থীদের বুঝে নিতে হয় কোন বিষয়বস্তু থেকে প্রশ্নটি করা হয়েছে। উদ্দীপকের পরিস্থিতি ও পাঠ্য বিষয়বস্তুর আলােকে এ স্তরের উত্তর করতে হয়।
উচ্চতর দক্ষতা
ঘ নম্বর প্রশ্নটি উচ্চতর দক্ষতামূলক। এ প্রশ্নটিও উদ্দীপক ও পাঠ্য বিষয়ের সমন্বয়ে করা হয়। এ স্তরে অর্জিতব্য শিখনফলের ভিত্তিতে শিক্ষার্থীর নিজস্ব চিন্তা চেতনা যাচাই করা হয়।
বিশ্লেষণ করাে, যাচাই করাে, মূল্যায়ন করাে, বিচার করাে, যথার্থতা নিরূপণ করাে, সার্থকতা নিরূপণ করাে, বিচার বিশ্লেষণ করাে, তাৎপর্য বিশ্লেষণ করাে, মতামত দাও , যুক্তিসহ উত্তর দাও ইত্যাদি শব্দগুলোর মাধ্যমে এ ধরনের প্রশ্ন করা হয়। উদ্দীপকের পরিস্থিতি, পাঠ্য বিষয়ের ধারণা ও নিজস্ব চিন্তা চেতনার আলােকে এ স্তরের উত্তর করতে হয়।
সৃজনশীল বহুনির্বাচনি প্রশ্ন
কাঠামােগত দিক থেকে বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ৩ ধরনের হয়ে থাকে।
এগুলাে হলাে:
- সাধারণ বহুনির্বাচনি প্রশ্ন (Simple Multiple Choice Question)
- বহুপদী সমাপ্তিসূচক প্রশ্ন (Multiple Completion Question)
- অভিন্ন তথ্যভিত্তিক প্রশ্ন (Situation Set Question)
প্রতিটি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তরের মান ১।
রচনামূলক প্রশ্নের মতাে জ্ঞান, অনুধাবন , প্রয়োগ ও উচ্চতর দক্ষতা এ চারটি দক্ষতা স্তরের বহুনির্বাচনি প্রশ্ন করা হয়।
সাধারণ বহুনির্বাচনি প্রশ্নগুলাে সাধারণত প্রত্নবােধক বাক্যের আকারে হয়ে থাকে। প্রতিটি প্রশ্নের চারটি বিক্ষেপক বা বিকল্প উত্তর দেওয়া হয়, যার মধ্যে একটিই সঠিক উত্তর থাকে।
বহুপদী সমাপ্তিসূচক প্রশ্নগুলাে সবসময় অসম্পূর্ণ বাক্যের আকারে হয়ে থাকে, অর্থাৎ এ প্রশ্নের শেষে কখনও প্রশ্নবােধক চিহ্ন হয় না। অসমাপ্ত বাক্য দিয়ে করা প্রশ্নের সঙ্গে বিক্ষেপকটি যুক্ত করলে বাক্যটি সম্পূর্ণ হবে। এ ধরনের প্রশ্নে শুধু অনুধাবন, প্রয়ােগ ও উচ্চতর দক্ষত স্তরের প্রশ্ন করা হয়। রোমান সংখ্যা দিয়ে সজ্জিত বিকল্প উত্তরগুলাের মধ্যে এক বা একাধিক সঠিক উত্তর থাকে।
অভিন্ন তথ্যভিত্তিক প্রশ্নের ক্ষেত্রে একটি উদ্দীপকের ওপর ভিত্তি করে একাধিক প্রশ্ন তৈরি করা হয়।
এ জাতীয় প্রশ্নে সাধারণ বহুনির্বাচনি বা বরুপদী সমাপ্তিসূচক যেকোনাে রকমের প্রশ্নই হতে পারে। অভিন্ন তথ্যভিত্তিক প্রশ্নে জ্ঞান ও অনুধাবন স্তরের প্রশ্ন থাকে না এবং দৃশ্যকল্পের সাহায্য ছাড়া প্রশ্নগুলোর উত্তর করা যায় না।
জ্ঞানমূলক প্রশ্নের উত্তর লেখার নিয়ম
জ্ঞানমূলক প্রশ্নে থাকে ১ নম্বর যা সঠিক ভাবে লিখলে বরাদ্দকৃত ১ নম্বরের মধ্যে ১ নম্বরই পাওয়া যাবে। জ্ঞানমূলক প্রশ্ন সাধারণত বইয়ের পড়ার মধ্যে থেকে বা এটি মুখস্থনির্ভর প্রশ্ন। এর উত্তর একটি বাক্যেই দেওয়া যাবে।
অনুধাবনের উত্তর লেখার নিয়ম
অনুধাবনমূলক প্রশ্নের নম্বর ২। এ উত্তরের জন্যে কিছু তথ্য মুখস্থ রাখতে হবে। অনুধাবনমূলক ২ নম্বরের মধ্যে ১ নম্বর জ্ঞানের জন্যে ও ১ নম্বর অনুধাবনের জন্য।
তমি ইচ্ছে করলে জ্ঞান অংশের উত্তর আগে, অনুধাবনমূলক উত্তর পরে অথবা অনুধাবনমূলকের উত্তর আগে, জ্ঞানমূলকের উত্তর পরে লিখতে পারাে। প্যারা করতেও পারাে আবার নাও করতে পারাে।
প্রয়োগের উত্তর লেখার নিয়ম
প্রয়ােগমূলক প্রশ্নের মােট নম্বর ৩। এর মধ্যে ১ নম্বর জ্ঞানে , ১ নম্বর অনুধাবনে এবং ১ নম্বর প্রয়ােগে। তুমি প্রয়ােজন অনুসারে আগে বা পরে যে কোনাে জায়গাতেই জ্ঞান, অনুধাবন আর প্রয়ােগের ব্যবহার করতে পারে। উদ্দীপকটি যে বিষয়বস্তুর আলােকে তৈরি করা হয়েছে তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অধ্যায়ের যে দিকটির সাদৃশ্য বৈসাদৃশ্য থাকে সেটাই জ্ঞান।
ওই দিকটি একটি বাক্যে লিখতে পারলেই ১ নম্বর অর্থাৎ জ্ঞানের উত্তর হয়ে গেল। তারপর প্রসঙ্গটি পাঠ্যবইয়ের আলােকে বর্ণনা করাই হলাে অনুধাবন। জ্ঞানসহ এটি লিখতে পারলে পেয়ে যাবে ১ নম্বর।
সব শেষে ওই দিকটি উদ্দীপকে কীভাবে ফুটে উঠেছে তা বর্ণনা করাই প্রয়ােগ। পূর্ণাঙ্গভাবে তিনটি ধাপের উত্তর লিখতে পারলেই পেয়ে যাবে পুরো ৩ নম্বর।
উচ্চতর দক্ষতার উত্তর লেখার নিয়ম
উচ্চতর দক্ষতা ৪ নম্বর। এর মধ্যে ১ নম্বর জ্ঞানে , ১ নম্বর অনুধাবনে , ১ নম্বর প্রয়ােগে এবং ১ নম্বর উচ্চতর দক্ষতার উপর। ধারাবাহিকভাবে সবগুলাে বিষয়ের সুসংগঠিত সম্মিলনেই তৈরি হবে উচ্চতর দক্ষতার উত্তর।
বিচার বিশ্লেষণ, বিশ্লেখিত বিষয়গুলাের উপর আলোচনা বা সিদ্ধান্ত দেওয়ার নামই উচ্চতর দক্ষতা। প্রয়ােগ পর্যন্ত লেখার পর, বিশ্লেষণের মাধ্যমে প্রশ্নোত্তরটির সমাপ্তি টানতে হবে। তাহলেই এখানে পুরো ৪ নম্বর পাওয়া যাবে।
সৃজনশীল রচনামূলক প্রশ্নের উত্তর কিভাবে লিখতে হয়?
নিচে আমি একটি প্রশ্ন উত্তর দিয়ে দিয়েছি।
জাতিসংঘের নানা অঙ্গসংস্থা রয়েছে। যার মাধ্যমে পৃথিবীব্যাপী বিশেষ করে তার সদস্য রাষ্ট্রগুলাের সার্বিক কল্যাণের জন্য নানাবিধ কার্যক্রম সম্পাদন করে চলেছে। জাতিসংঘের সদস্য হিসেবে বাংলাদেশ এর বিভিন্ন সংস্থা থেকে নানা সুযােগ সুবিধা পাচ্ছে WHO, FAO, UNFPA প্রভৃতির সাহায্য নিয়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যাপক সফলতা অর্জন করেছে।
ক. UNDP এর পূর্ণরূপ কী?
খ. UNESCO এর প্রধান লক্ষ্যগুলাে লেখ।
গ. অনুচ্ছেদের জনসংখ্যা বিষয়ক সংস্থা থেকে বাংলাদেশের প্রাপ্ত নানা সুবিধা ও সহযােগিতাগুলাে নিরূপণ কর।
ঘ. স্বাস্থ্য ও কৃষি বিষয়ে উপরের যে সংস্থা বাংলাদেশকে বিভিন্নভাবে সাহায্য করে তা ব্যাখ্যা কর।
উত্তর:
ক. UNDP এর পূর্ণরূপ হলাে United Nations Development Programme.
খ. UNESCO এর প্রধান লক্ষ্য হলাে শিক্ষা, বিজ্ঞান, সংস্কৃতি ও যােগাযােগের ক্ষেত্রে বিভিন্ন জাতির মধ্যে সহযােগিতা সৃষ্টির মাধ্যমে শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। UNESCO এর পুরাে নাম The United Nations Educational Scientific and Cultural Organization। সংস্থাটি পৃথিবীর সব মানুষের মধ্যে ন্যায়বিচার, আইনের শাসন ও মানবাধিকারের প্রতি শ্ৰদ্বাবোধ জাগ্রত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। সংস্থাটির মূল কাজের ক্ষেত্র চারটি হলাে শিক্ষা, বিজ্ঞান, সংস্কৃতি ও যােগাযােগ।
গ. অনুচ্ছেদের জনসংখ্যা বিষয়ক সংস্থা UNFPA থেকে বাংলাদেশ নানা সুবিধা ও সহযােগিতা পেয়ে থাকে।
UNFPA এর পুরাে নাম United Nations Population Fund. উন্নয়নশীল দেশগুলােকে জনসংখ্যা সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানে প্রয়ােজনীয় পরামর্শ ও সহায়তা প্রদানই হচ্ছে সংস্থাটির মূল লক্ষ্য। সংস্থাটি য জনসংখ্যা সম্পর্কিত তথ্য সরবরাহের মাধ্যমে। বাংলাদেশের জনসংখ্যানীতি প্রণয়ন এবং কর্মসূচি বাস্তবায়নে সহায়তা করে। বাংলাদেশ বিশ্বের একটি অধিক জনসংখ্যা অধ্যুষিত দেশ। এই অতিরিক্ত জনসংখ্যা বাংলাদেশের জন্য এক বিরাট সমস্যা। এ সমস্যা মােকাবিলায় ইউএনএফপিএ দীর্ঘদিন যাবত বাংলাদেশকে সহযােগিতা করছে। পরিবার পরিঅক্সনা কর্মসূচিকে এগিয়ে নেওয়া , নারীর ক্ষমতায়ন প্রভৃতি বিষয়েও ইউএনএফপিএ বাংলাদেশ সরকারকে পরামর্শ ও সহযােগিতা দিচ্ছে। ইউএনএফপিএ এর সহায়তায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পপুলেশন সায়েন্স বিভাগ চালু হয়েছে। এ বিভাগটি বাংলাদেশ ও বিশ্বের জনসংখ্যা সম্পর্কিত জ্ঞান দানের পাশাপাশি এ বিষয়ে গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। তাই বলা যায়, বাংলাদেশের জনসংখ্যা সংক্রান্ত সমস্যা মােকাবিলায় জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিল ইউএনএফপিএ এর অবদান অপরিসীম।
ঘ. স্বাস্থ্য ও কৃষি বিষয়ে উপরের সংস্থা WHO এবং FA0 বাংলাদেশকে বিভিন্নভাবে সহযােগিতা করে। WHO এর পুরাে নাম World Health Organization। এটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জনস্বাস্থ্য রক্ষায় একটি সমন্বয়কারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করে।
অন্যদিকে অনুচ্ছেদে বর্ণিত বিশ্ব খাদ্য সংস্থা FAO এর পুরাে নাম Food and Agriculture Organization। সংস্থাটি সারা বিশ্বে ক্ষুধার বিরুদ্ধে কাজ করে। বাংলাদেশে জনস্বাস্থ্য উন্নয়নে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। দেশ থেকে সংক্রামক ব্যাধি দূর করতে সাহায্য করছে। শিশুদের কয়েকটিটি ঘাতক রােগ হাম, ডিপথেরিয়া, টিটেনাস, যক্ষ্মা, পােলিও হুপিং কাশি প্রতিরােধেও সংস্থাটি অবদান রাখছে। এছাড়া দেশ থেকে ম্যালেরিয়া দূরীকরণ, বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা, পয়নিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নতি, মাতৃ ও শিশু মৃত্যুহার কমানাের জন্য কাজ করছে সংস্থাটি কলেরা ও ডায়রিয়া নিয়ন্ত্রণেও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অবদান উল্লেখযােগ্য। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতাে বাংলাদেশে বিশ্ব খাদ্য সংস্থা ফাও এর অবদান অতুলনীয়। বাংলাদেশের খাদ্য ও কৃষির উন্নয়নে ফাও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। এটি আদ্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা গড়ে তুলতে সরকারকে প্রয়ােজনীয় পরামর্শ ও সাহায্য দেয়। এছাড়া সংস্থাটি খাদ্যদ্রব্য সরবরাহে সহায়তা ও কৃষির উন্নয়নে পরামর্শ দিয়ে থাকে। জরুরি পরিস্থিতি মােকাবিলায় সহায়তা করে। ঝড় ও অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদে ও প্রান্তিক চাষিদের প্রযুক্তিগত সহায়তাও দেয় সংস্থাটি।
পরিশেষে বলা যায়, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য এবং কৃষি বিষয়ের সার্বিক উন্নয়নে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং বিশ্ব খাদ্য সংস্থার অবদান উল্লেখযােগ্য।
Note: সঠিক নিয়ম অনুসারে সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর লিখলে এবং প্রশ্নের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ উত্তর প্রদান করলে full marks পাওয়া যেতে পারে। তবে এজন্য বোর্ড বইয়ের বিকল্প নেই। বইয়ের সকল বিষয়ের উপর ভালো জ্ঞান রাখলে সহজে এবং নির্ভুলভাবে সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর করা যেতে পারে।
Learn More:
- বিজয় দিবস রচনা
- বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ রচনা
- মোবাইল ফোন রচনা
- তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির গুরুত্ব
- বই পড়ার উপকারিতা
- ইংরেজি শেখার সহজ উপায়
- ছাত্রদের জন্য অনলাইনে আয় করার সেরা উপায়
সৃজনশীল প্রশ্ন কাঠামো সম্পর্কে আরও জানুন 10 Minute School Blog এর এই আর্টিকেলে।